লাইলি
বাবুল মিয়ার ৩ মেয়ে, পপি, লাইলী ও লাভলী বিভিন্ন পদে তাজরীন ফ্যাশনসে কাজ করতেন। আগুনে পুড়ে সকলেই মারা যান। নিশ্চিন্তপুর প্রাইমারি স্কুলের মাঠে লাশের মিছিলে তাদের লাশ খুঁজে পাওয়া যায়নি। পরবর্তীতে ডিএনএ টেস্টের মাধ্যমে জুরাইন গোরস্থানে কবর সনাক্ত হয়।