রাশিদা খাতুন
বয়ানদাতার নামঃ হাবিবুর রহমান মিলন (ছেলে)
পরিবারের সদস্যঃ ৪ ছেলে
রাশিদা শ্রীবালা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৯ম শ্রেনি পর্যন্ত পড়াশুনা করেছিল। ৬ বোন ও ৩ ভাইয়ের মধ্যে সে ছিল তৃতীয়। ১৫-১৬ বছর বয়সে সুন্নত আলী গাজীর সাথে বিয়ে হয়, পরে দুজনে আলাদা থাকতেন। রাশিদা দেনাগ্রস্ত হয়ে পড়লে ২০১০ সালের দিকে চাচাতো ভাইয়ের মাধ্যমে ঢাকায় চলে আসে, তাজরীন গার্মেন্টসে পরিচ্ছন্ন কর্মী হিসাবে কাজ নেয়। ঘটনার ২ সপ্তাহ আগে গ্রামের বাড়ি এসছিল, সেবারই শেষ দেখা। রাশিদার মৃতদেহ ডিএনএ টেষ্টের মাধ্যমে সনাক্ত করা হয়, জুরাইন গোরস্থানে দাফন হয়।