
রেহানা
মা ইন্জিলা বেগম যখন তিন মাসের অন্তঃসত্ত্বা, রেহেনা পেটে, তখনই তার স্বামী তাকে তালাক দেয়। পেটে-কাঁখে বাচ্চা নিয়ে বাপের বাড়ি চলে আসেন তিনি। পরের বাড়িতে যোগালী খেটে সংসার কোনো রকমে চলত, সংসারের অভাব মেটানোর জন্য রেহেনা খালাতো বোনের সাথে ঢাকা চলে যায় এবং গার্মেন্টসে চাকরি নেন।
তাজরীনের শ্রমকি দুলালী ও রুপালি বেগমের সাথে আশুলিয়াতে থাকতো। দুলালীর আর রেহেনা খুব ভালো বন্ধু ছেলে, একই গোরস্থানে দুলালী, রুপালি ও রেহেনার কবর হয়েছে।